কমার্শিয়াল সুপারস্টোরের ক্রেতার মতো ট্রলি ভরে পণ্য নিচ্ছেন। অসুস্থ শরীরে চাইলেও দাঁড়াতে পারেন না টিসিবির লাইনে পণ্য কিনতে। স্বামী ভিক্ষা করে যে কয়টা পয়সা পান, তা দিয়েই চলে টানাপোড়নের সংসার।
তীব্র রোদে লাইনে দাঁড় করিয়ে ত্রাণ দিতে চাইনি। চেয়েছি সাধারণ ক্রেতার মতো গ্রহীতাকে পণ্য বাছাই করার স্বাধীনতা দিই। আর সেটা নিশ্চিত করতে গিয়ে এই সুপার শপের আয়োজন।
কমার্শিয়াল সুপার শপের আদলে গড়া বিদ্যানন্দের হ্যাপিনেস সুপার শপ চালু হয়েছিলো রমজানের আগে। মেম্বার শিপ কার্ড দেখিয়ে ছিন্নমূল মানুষ এখান থেকে বাজার করেন প্রতীকী মূল্যে।
গরীব ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো হিমশিম খাচ্ছে আয় ব্যয়ের ভারসাম্য রাখতে গিয়ে। আমাদের এই সহায়তা কিছুটা হলেও ব্যালেন্স করে সীমিত আয়ের এমন সব পরিবারে। বর্তমানে সপ্তাহে তিনদিন করে খোলা থাকছে হ্যাপিনেস স্টোর।