খাবার বিতরণে সবসময় চেষ্টা থাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে। বিদ্যানন্দের খাবার একটি পরিবার সপ্তাহে সর্বোচ্চ এক থেকে দুই বার পেয়ে থাকে। এই কয়েকবেলার খাবার বাড়তি খরচটা মাস শেষে হিসাব মেলাতে সহায়ক হয় শ্রমজীবি পরিবারগুলোর জন্য।
এক সময় খাবার আসছে বললেই লাইনে ধাক্কাধাক্কি শুরু হতো যে কয়েকজনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব। আমাদের সদস্যরাও বিভিন্ন সময় মার খেয়ে কিংবা মোবাইল ফোন হারিয়ে এসেছে এমন ভিড়ের মাঝে। এমন সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়াতে অনেক দাতা খাওয়ানোর জন্য দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে থাকে।
কৃতজ্ঞতা বিদ্যানন্দের শুভাকাঙ্ক্ষীদের, যারা আস্থা রেখেছেন এই প্রজেক্টের উপর।